ক্যানাডার টরন্টোতে মানুষ কিভাবে ভ্যালেনটাইন্স ডে উদযাপন করে? How Canadians Celebrate Valentine's Day
Celebrating Valentine's Day in Toronto, Canada as a Bangladeshi couple is an unique experience. We take a walk around the beautiful waterfront the city has to offer. We have observed a variety of activities around and documented our experience in this scenic video.
Background Music: Assaf Ayalon - Lullaby (@artlist_io )
bangladeshiincanada #bangladeshicouplevlog #bangladeshivlogger #travelvlog #lifeincanada #lifestyle #valentinesday #valentinesday2023 #bangladeshivlog #waterfront #toronto #parks #winterwonderland #thingstodointoronto #torontotravel #bangladeshinatok #bangladeshinatok2023 #bangladeshifoodreviewer
Transcript:
Valentine’s Day in Toronto
বাংলাদেশে ভ্যালেনতাইন্স ডে নিয়ে অনেক উৎসব উদযাপন হয় তা আমরা সবাই জানি। তবে ক্যানাডার টরন্ততে এই নিয়ে কি রকম আয়োজন থাকে তা আজ আপনাদের ঘুরিয়ে দেখাবো। অবশ্য আমরা কোন বার, নাইট ক্লাব বা সে ধরণের কোথাও নিয়ে যেতে পারছিনা তবে দেশে যেমন রাস্তা ঘাটেই চোখে পড়ে অনেক আয়োজন, উৎসব, আজকে এখানে তেমন কিছু দেখা যায় কিনা চলুন দেখে আসি।
আমরা অফিস শেষ করে প্রায় প্রতিদিনি বের হই হাঁটতে। আমরা নিজেরা কখনো একটি বিশেষ দিনকে ভালবাসা দিবস হিসেবে উদযাপন করিনি। কারণ প্রতিটি দিন আমাদের বেঁচে থাকার উপলক্ষ।
আজ আমরা আমাদের নেইবারহুড ঘুরে দেখবো। এখানে আইস স্কেটিং খুব জনপ্রিয়। খুব ছোট থেকে বাচ্চারা এটা শিখে থাকে। তবে আমরা আজ স্কেটিং করছিনা।
এরপর আমরা লেক অন্টারিওর দিকে যাব, বুক ভরে বিশুদ্ধ বাতাসে শ্বাস নিতে। গরমকালে জায়গা গুলো আরও বেশি সুন্দর দেখায়, তবে শীতকালে এর রুপ অন্যরকম সুন্দর।
মানুষ এখানে তাদের কুকুর নিয়ে হাঁটতে বের হয়। তাদের একাকীত্ব যেমন লাঘব হয়, সেই সাথে এই উপলক্ষে অপরিচিত মানুষের সাথে গল্পকথাও হয়। কুকুরকে হাঁটাতে এসে তাদের নিজেদেরও হাঁটা হয়ে যায়। তাই কুকুরদের জন্য এখানে আলাদা ডগ পার্কও আছে।
এখানে অনেকেই খুব শরীর সচেতন, এরা অনেক দৌড়ায়, তবে ব্যাকপেইন থাকায়, আমার ডক্টর আমাকে হাঁটা পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাকতে বলেছেন।
আমরা সূর্যাস্ত দেখা খুব পছন্দ করি। এখানে দাঁড়িয়ে প্লেনের উঠানামা দেখা যায়। এটি বিলি বিশপ এয়ারপোর্ট, মূল বিমানবন্দর এটি নয়। এখানে বেশিরভাগ প্রাইভেট জেট আর অভ্যান্তরিন বিমান গুলো চলাফেরা করে। এটি একটি ছোট্ট আইল্যান্ড যার নাম, তরন্ত আইল্যান্ড।
আমরা এখান থেকে তরন্ত শহরের সিটি স্কেপ দেখা অনেক ইঞ্জয় করি। রাত হলেই যা ভরে উঠে অসংখ্য আলোর ঝলকানিতে। যতদূর চোখ যায়, শুধু আলো। বিশেষ করে সিএন টাওয়ার পুরো শহরটিকে একটা ইউনিকনেস এনে দেয়। এটি টানা ৩২ বছর ধরে পৃথিবীর সর্বচ্চ দালান হিসেবে অধিষ্ঠিত ছিল- ১৯৭৫ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত। এরপর বুরজ আল খলীফা সেই রেকর্ড নিয়ে নেয়। এই নিয়ে বিস্তারিত অন্য কোন পর্বে গল্প করবো ইন শা আল্লাহ্।
আজ তেমন কোন দিবস উদযাপন চোখে পড়ল না আমাদের। মজার ব্যাপার হল- পশ্চিমা সংস্কৃতি ওদের চেয়ে আমরাই বেশি পালন করি।
সন্ধ্যা নেমে আসছে, এবার আমাদের ফেরার পালা। আমাদের জন্য অন্য আর তিনশো পঁয়ষট্টি দিনের মতই আজকের দিনটিও বিশেষ কিছু। জীবনের প্রতিটি মুহূর্তই আমাদের জন্য বিশেষ কিছু, যতক্ষণ আপনি বিশেষ মানুষকে পাশে পাবেন।
Subscribe to Shopnil Mahmud
Get the latest posts delivered right to your inbox